প্যারালাল নিউজ ডেস্ক: আপাতত কিছুটা হলেও বঙ্গ বিজেপিতে গুরুত্ব বেড়েছে তাঁর । বিশেষ করে আরএসএস পন্থী শমীক ভট্টাচার্য র হাতে বঙ্গ বিজেপির রাশ যাওয়ার পর আলাদা করে দিলীপ ঘোষ কে সংঘঠন এর দায়িত্বও দিয়েছেন শমীক। সায়েন্স সিটিতে নতুন সভাপতির অভিনন্দন সভায় ডাক না পেলেও এবার দুর্গাপুরের মোদির সভায় আমন্ত্রণ পেয়েছেন দিলীপ ঘোষ। তবে যাবেন কি? তবে এই সভা নিয়ে আপাতত রাজ্য কমিটি থেকে অফিসিয়ালি তাঁকে কিছু জানানো হয়নি বলে মঙ্গলবার প্রাত: ভ্রমনে এসে জানান তিনি। তবে কি শেষ পর্যন্ত মোদীর সভাতেও যাবেন না? যদিও ইতিমধ্যে খবর দিলীপ ঘোষের কাছে আমন্ত্রণ পত্র পাঠানো হয়েছে রাজ্য কমিটির তরফে। ১৮ সভায় যোগ দিতে ১৭ রাতেই নাকি তিনি দুর্গাপুর যাবেন, সূত্র মারফৎ এটাও খবর। তবে গোটা বিষয় নিয়েও ফের ধোঁয়াশা রেখে দিলেন বিজেপির ‘ দাবাং ‘ দিলীপ।
দাবি করলেন, রাজ্য নেতৃত্ব অফিসিয়ালি তাঁকে এখনো কিছুই জানায় নি। এদিন প্রাক্তন সাংসদ বলেন, “আমাকে রাজ্য নেতৃত্বের তরফে কিছু জানানো হয়নি।” তাহলে কি ১৮ তারিখ মোদীর সভায় দেখা যাবে না তাঁকে? মঙ্গলে তাও খোলসা করে দিলেন প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি। নেতা নয়, বরং ‘কর্মী’ হিসেবে দুর্গাপুর যাবেন। তিনি বলেন,” কর্মীরা আমায় চায়। তাই প্রধানমন্ত্রীর সভায় কর্মীদের মাঝেই আমি থাকবো।”
প্রসঙ্গত,দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধনে রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে সস্ত্রীক পৌঁছে গিয়েছিলেন বঙ্গ বিজেপির এই দাপুটে নেতা। সৌজন্যতা রক্ষা করতে গিয়ে রাজ্য নেতৃত্বের অনেকের কাছে ‘ ব্রাত্য’ হয়ে যান তিনি। এরই মধ্যে একের পর এক সভা-সমিতিতে দিলীপের অনুপস্থিতিতে মনে করা হচ্ছিল বিজেপির সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে। মাঝখানে তাঁর তৃণমূলে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা নিয়েও কানাঘুষো শোনা গিয়েছিল। যদিও শমীক ভট্টাচার্য রাজ্য বিজেপির সভাপতি হওয়ার পর থেকে বিজেপিতে গুরুত্ব বাড়ছে দিলীপের।







