দুর্গাপুরে প্রধানমন্ত্রীর সভায় তিনি থাকবেন কি থাকবেন না, এটাই এতদিন ছিল লাখ টাকার প্রশ্ন। শেষ পর্যন্ত জল্পনায় ইতি টানলেন দিলীপ ঘোষ। শুক্রবার সকাল ৭ টায় কলকাতা বিমানবন্দর থেকে দিল্লি যাওয়ার সময় স্পষ্ট করে দিলেন সব। না থেকেই গেল সেই প্রশ্ন— “যেতে পারি কিন্তু কেন যাবো?” এক কথায় যেতে যেতেও তিনি গেলেন না। সাথে সাথে এটাও পরিষ্কার করে দিলেন—প্রাক্তন সভাপতির সাথে দূরত্ব অনেকটাই বেড়েছে দলের। বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, “কর্মীরা ডেকেছিলেন তাই আমি যাবো বলেছিলাম। কিন্তু দল চায় না আমি সভায় থাকি।” নেতা নয় কর্মী হিসাবে তিনি যে ওখানে যাবেন সেটা আগে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। বিজেপি রাজ্য দফতর থেকে দাবী করা হয়েছিল যে দিলীপ ঘোষকে দলের তরফে আমন্ত্রণ পত্র পাঠানো হয়েছে। যদিও তা আদৌ পাঠানো হয়নি বলে দাবি করেন দিলীপ। তবে তাঁর দিল্লি যাত্রা প্রমাণ করল দুর্গাপুরে থাকবেন না তিনি। দিলীপের বক্তব্য, “আমাকে কর্মীরা ডেকেছিলেন তাই হ্যাঁ বলেছিলাম। পার্টি ডাকেনি। হয়তো পার্টি চায় না আমি যাই। আমি গেলে হয়তো অস্বস্তি বাড়বে। তাই পার্টির কাজে দিল্লি যাচ্ছি।”







