সুমন গাঙ্গুলী: রবীন্দ্রনাথকে সামনে রেখে ভাষা আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আর তাই ভাষা আন্দোলনের প্রথম পদযাত্রার শুরু করেছিলেন বোলপুর থেকে। এখানেই শেষ নয়, সংসদের বাইরে তৃণমূলের প্রতিবাদেও ভরসা সেই রবীন্দ্রনাথই । বৃহস্পতিবার রবীন্দ্র ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস ২২-শে শ্রাবণে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে সেই রবীন্দ্রনাথকে শপথ করে ” বাংলার উপর ভাষা সন্ত্রাস মানব না।” বলেও বার্তা দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে পথ প্রদর্শক করে এই ভাষা আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূল কংগ্রেস।
এবার বাংলা ভাষার উপর আক্রমণের বিরুদ্ধে তৃণমূলের পাশে দাঁড়িয়ে বৃহস্পতিবার লোকসভায় মুলতুবি প্রস্তাব আনতে চেয়ে নোটিস দিলেন আর এক ঠাকুর। এই ইস্যুতে ইতিমধ্যে মমতার পাশে দাঁড়িয়েছেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্তালিন।
আর ২২ শে শ্রাবণই ভাষা অস্মিতাকে নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের পাশে দাঁড়িয়ে লোকসভায় মূলতুবি প্রস্তাব আনলেন তামিলনাড়ুর বিরদুনগরের কংগ্রেস সাংসদ মানিক্কম টেগোর, ( Manickam Tagore) বাংলার বাইরে গোটা দেশ বা আরোও ভালো করে বললে গোটা বিশ্বে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কিন্তু পরিচিত রবীন্দ্রনাথ ‘ টেগোর ‘ ( Rabindranath Tagore) বলেই। আসলে তামিলনাড়ু-সহ গোটা দক্ষিণ ভারতেই ভাষা নিয়ে আবেগ রয়েছে। জাতির সঙ্গে ভাষার অস্মিতা সেখানে প্রবল। মুলতুবি প্রস্তাবের নোটিসে সেই ভাষার সম্মানের প্রশ্নই তুলেছেন তামিলনাড়ুর বিরদুনগরের কংগ্রেস সাংসদ।







