ট্রোলিংয়ের জবাব দিলেন হর্ষিত রানা

মাঠের বাইরে বা সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে লক্ষ্য করে কে কী বলছেন তা নিয়ে একেবারেই চিন্তিত নন ভারতীয় দলের পেসার হর্ষিত রানা(Harshit Rana)। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে বল হাতে দুরন্ত ফর্মে ছিলেন রানা(Harshit Rana)। যদিও তাঁকে নিয়ে সমালোচনাও কম হচ্ছে না। বিশেষ করে গৌতম গম্ভীরের(Gautam Gambhir) কাছের ক্রিকেটার বলেই সকলে তাঁকে দাগিয়ে দিচ্ছেন। এমনকি দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সিরিজ শুরু হওয়ার আগে দল ঘোষণার সময়ও তাঁকে স্কোয়াডে দেখে অনেকেই চমকে গিয়েছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে এই স্কোয়াডে ভারতীয় দলের বোলিং আক্রমণের প্রধান অস্ত্র হর্ষিত রানা(Harshit Rana)। কিন্তু গত ম্যাচ গুলোতে তাঁর খারাপ পারফরম্যান্স নিয়ে বারবারই প্রশ্ন তুলেছেন প্রাক্তন থেকে বিশেষজ্ঞরা। একইসঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়াতেও তাঁকে নিয়ে নানান ট্রোল হতে দেখা যাচ্ছে। এই প্রসঙ্গেই অবশেষে মুখ খুললেন ভারতীয় দলের এই পেসার। দক্ষিণ আফ্রিকার(South Africa) বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ওডিআই ম্যাচে নামার আগে হর্ষিত রানা(Harshit Rana) বলেন, আমি যদি এখন বাইরের এই সমস্ত কথাবার্তা নিজের মাথায় নিতে থাকি, তবে মাঠে খেলতেই তো পারব না। আমি যতটা সম্ভব এইসমস্ত জিনিস এড়িয়ে যেতেই চাই। আমি মাঠে কেমনভাবে খেলব সেই দিকেই সম্পূর্ণ ফোকাস করতে চাই। বাইরে কে কী আমায় নিয়ে বলছে তা নিয়ে আমি একেবারেই চিন্তিত নই। কঠোর পরিশ্রমের দিকেই আমি সম্পূর্ণ মনোনিবেশ করি। ব্যর্থ হওয়ার পরও বারবার তাঁকে দলে রাখা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছে। অনেকেই আবার বলতে শোনা গিয়েছে যে গম্ভীরের সাপোর্টের জন্যই নাকি বারবার ভারতীয় দলে সুযোগ পেয়ে যাচ্ছেন তিনি। যদিও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে বল হাতে দুরন্ত পারফরম্যান্স দেখিয়েছিলেন হর্ষিত রানা। ১০ ওভারে ৬৫ রান দিয়ে একাই তুলে নিয়েছিলেন ৩ উইকেট। রিকেলটন, কুইন্টন ডিকক এবং ডেওয়াল্ড ব্রেভিসের মতো তারকা ক্রিকেটারদের সাজঘরের রাস্তায় ফিরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। অবশেষে হর্ষিত রানা মুখ খুললেন তাঁকে নিয়ে হওয়া ট্রোলিং নিয়ে। কার্যত ট্রোলিংয়েরই জবাব দিলেন এবার হর্ষিত রানা।
চলন্ত ট্রেনে মহিলাদের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবি

আবার প্রশ্নের মুখে চলন্ত ট্রেনে(Local Train) মহিলাদের নিরাপত্তা(Womens Security) নিয়ে। এবার একেবারে দিনে দুপুরে মহিলাদের উদ্দেশ্যে কু ইঙ্গিত এবং অশালীন আচরণ এক মধ্য বয়স্ক ব্যক্তির। ট্রেনেই প্রতিবাদ এবং মহিলাদের হাতে মারও খেলেন সেই মধ্য বয়স্ক ব্যক্তি। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ চলন্ত ট্রেনে মহিলাদের উদ্দেশ্যে হস্ত মৈথুন করছিলেন সেই ব্যক্তি। প্রথমে কিছু না বললেও, পরিস্থিতি ক্রমশই খারাপের দিকে গেলে ট্রেনেই মহিলারা প্রতিবাদ করেন। ঘটনাটি ঘটেছে দত্তপুকুর লোকালে(Duttapukur Local)। সেখানেই মহিলাদের উদ্দেশ্যে খারাপ অঙ্গ ভঙ্গী করার পাশাপাশি হস্তমৈথুন করতে থাকেন সেই মধ্য বয়স্ক ব্যক্তি। এরপর মহিলারাই তাঁকে পাকরাও করে এবং ট্রেনেই তাঁর ওপর প্রহার করতে শুরু করেন। আর এই ঘটনার পর থেকেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ট্রেনে(Local Train) মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে। এর থেকেও বড় কোনও ঘটনা ঘটে যেতেই পারত। সন্ধ্যে সাড়ে পাঁচটার দত্তপুকুর লোকাল(Duttapukur Local)। ট্রেন সবে ছাড়বে ছাড়বে করছে। মেয়েকে নিয়ে হৃদয়পুর নিবাসী এক মহিলা বসেছিলেন, তাঁর পাশে আরও মহিলারা বসেছিলেন। হৃদয়পুর গামী ওই মহিলা ও আরও কয়েকজন মহিলা অশ্লীল ঘটনার সাক্ষী হন। তাঁরা দেখেন ঠিক ট্রেনের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে হঠাৎ এক মধ্যবয়সী ব্যক্তি তার প্যান্টের চেন খুলে পুরুষাঙ্গ দেখাচ্ছেন তাঁদের লক্ষ্য করে। মহিলারা নজর ঘোরালে ও তাঁরা দেখেন কুৎসিত অঙ্গভঙ্গি সহ উক্ত মধ্যবয়সী নিজের যৌনাঙ্গ প্রদর্শন করেও খারাপ ইঙ্গিত করতে থাকেন। বেশ কিছু সময় এই জিনিস দেখে মহিলারা ঐ ব্যক্তির দিকে তেড়ে যান। হস্তমৈথুনে ব্যস্ত লোকটি পালাবার বিশেষ সুযোগ পায়নি ও প্ল্যাটফর্মে তাকে পাকড়াও করে সেখানেই তার চড়াও হয়। এরপরে তাকে দত্তপুকুর স্টেশন সংলগ্ন রেল পুলিশদের অফিসের সামনে পোস্টে বেঁধে রাখা হয়। অতঃপর তাকে রেল পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। মহিলারা সুরক্ষার দাবি তুলে অভিযুক্তের শাস্তির কথা বলছেন, পুলিশ জানিয়েছে ধৃতর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
বুধবারের বৈঠকে এফএসডিএল-কে বোঝানোটাই প্রধান চ্যালেঞ্জ

বুধবার কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী(Central Sports Minstry) বসছেন অচলায়তনে পৌঁছে যাওয়া ভারতীয় ফুটবলের সঙ্গে! তার সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা আইএসএল ক্লাবগুলোর, আই লিগ ক্লাবগুলোর, কয়েকটি টেলিভিশন ও ওটিটি প্ল্যাটফর্মে সম্প্রচারকারী সংস্থাগুলির সঙ্গে, আইএসএল(ISL) ও আই লিগের(I League) স্বত্ব কিনতে আগ্রহী কয়েকটি বাণিজ্যিক সংস্থার সঙ্গে এবং এফএসডিএলের(FSDL) সঙ্গে। মনে করা হছে এফএসডিএলের(FSDL) সঙ্গে বৈঠকটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এআইএফএফের(AIFF) বর্তমান প্রশাসনের সঙ্গে এফএসডিএল(FSDL) মাস্টার্স রাইট এগ্রিমেন্টের(MRA) পুর্নবীকরণ নিয়ে আর আলোচনায় বসতে চায় না। সেই অনীহার কথা তারা জানিয়েও দিয়েছে। এই অবস্থায় ফেডারেশনের(AIFF) ভরসা কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী। তার উদ্যোগে শেষপর্যন্ত এফএসডিএল(FSDL) যদি রাজি হয় এই মরশুমের আইএসএল আয়োজন করতে। এমনকী, নিজেদের দেওয়া অধিকাংশ শর্ত মেনেও যদি তারা রাজি হয় তাহলে জানুয়ারি থেকে মে মাসের মধ্যে আইএসএল(ISL) হতে পারে। কিন্তু ক্রীড়ামন্ত্রীও যদি তাদের রাজি না করাতে পারেন? এবং অন্য বিডারও যদি না এগিয়ে আসে শেষপর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ লিগে বিনিয়োগ করতে? ফেডারেশন(AIFF) সূত্রে জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার নিজে উদ্যোগ নিতে পারে আইএসএল আয়োজনে। কিন্তু পেছন থেকে। কারণ, তাদের উদ্যোগের কথা সরকারিভাবে জানা গেলে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনকে ফিফা(FIFA) আবার তৃতীয় পার্টির হস্তক্ষেপে বির্বাসিত করতে পারে। দ্বিতীয়ত, কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রকের উদ্যোগে দুরদর্শন রাজি হতে পারে আইএসএল এবং আই লিগ সম্প্রচার করতে। এরকমও শোনা গিয়েছে, যে রাজ্যগুলোতে আইএসএলে খেলা দল আছে সেই সরকারগুলোকে কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক অনুরোধ করতে পারে আইএসএল আয়োজনে আর্থিক ও অন্যান্য সহায়তা করতে। আই লিগ আয়োজনেও জটিলতা একইরকম। গত মরশুমে আই লিগের অবনমন এখনো সরকারিভাবে ঘোষণা করেনি ফেডারেশন। এরই মধ্যে পুরোনো আপিল কমিটির বদল হচ্ছে। ১৩ ডিসেম্বর নতুন আপিল কমিটি এই বিষয়ে প্রথম মিটিং ডেকেছে। সবমিলিয়ে ভারতীয় ফুটবলের অচলাতয়ন কাটবে কি না তার আভাষ পাওয়া যেতে পারে বুধবারের বৈঠকে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপস্থিতিতেই বিশ্বকাপের চূড়ান্ত ড্র

আগামী শুক্রবারই ফিফা বিশ্বকাপের(Fifa World Cup) চূড়ান্ত ড্র। সেখানেই সেন্টার অব অ্যাট্রাকশন হতে চলেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প(Donald Trump)। মঙ্গলবারই হোয়াইট হাউসের তরফে সেই কথা সরকারীভাবে ঘোষণা করা হয়েছে। এবার মার্কিন যু্ক্তরাষ্ট্রের(USA) পাশাপাশি মেক্সিকো(Mexico) এবং কানাডেতেও(Canada) হবে বিশ্বকাপের ম্যাচ। তারই চূড়ান্ত ড্র আগামী শুক্রবার কেনডি ভবনে হতে চলেছে। সেখানেই প্রধান অতিথি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প(Donald Trump)। কয়েকদিন আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের হাতে ফিফা বিশ্বকাপের(Fifa World Cup) ট্রফি তুলে দিয়েছিলেন খোদ ফিফা সভাপতি জিয়ানি ইফান্তিনো(Gianni Imfantino)। এবারের বিশ্বকাপটা যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের(Donald Trump) কাছেও অন্যতম একটা গুরুত্বপূর্ণ বিশ্বকাপ হতে চলেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এই বিশ্বকাপকে সামনে রেখেই আমেরিকার ২৫০ তম প্রতিষ্ঠা দিবসও পালন করতে চলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বেশ কয়েকদিন ধরেই একটা জল্পনা শুরু হয়েছিল। শোনাযাচ্ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্প(Donald Trump) নাকি উপস্থিত থাকতে পারেন ২০২৬ সালের ফিফা বিশ্বকাপের চূড়ান্ত ড্র ঘোষণায়। সেই নিয়েই এবার চলে এল হোয়াইট হাউসের তরফ থেকে একেবারে সরকারী শিলমোহর। হোয়াইট হাউসের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী শুক্রবার কেনেডি ভবনে ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল ড্র-য়ে উপস্থিত থাকবেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বেশ কয়েকদিন আগেই ট্রাম্পের একটি মন্তব্যে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল। আমেরিকার কয়েকটি শহর থেকে বিশ্বকাপের ম্যাচ সরানোর কথা বলেছিলেন তিনি। কারণ উল্লেখ করেছিলেন সেই সমস্ত জায়গায় বেআইনি অনুপ্রবেশের সমস্যা। একইসঙ্গে বিস্ফোরণের কথাও উল্লেখ করেছিলেন তিনি।
দ্বিতীয় ওডিআইয়ের আগে নির্বাচকের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় কোহলি

রায়পুরে দক্ষিণ আফ্রিকার(South Africa) বরুদ্ধে দ্বিতীয় ওডিআই ম্যাচে নামবে ভারতীয় দল(India Team)। সেখানেই শেষপর্যন্ত কী হয় সেটা তো সময়ই বলবে। কিন্তু তার আগেই একটা ছবি ঘিরে এই মুহূর্তে তুমুল আলোচনা নেটপাড়ায়। রায়পুরে দলের সকলে যখন টিম হোটেলে প্রবেশ করছেন, সেই সময় নির্বাচকের সঙ্গে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় দেখা গেল বিরাট কোহলিকে(Virat Kohli)। তবে কী আসন্ন ২০২৭ সালের ওডিআই বিশ্বকাপের মঞ্চে তারা খেলবেন কিনা সেই নিয়েই আলোচনা হচ্ছিল। তা নিয়েই ভারতীয় ক্রিকেট মহলেও জল্পনা তুঙ্গে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম ওডিআই ম্যাচেই দুরন্ত ফর্মে ছিলেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলি(Virat Kohli)। ভারতের জয়ের পিছনে অন্যতম প্রধান কারিগড় যে তিনিই ছিলেন তাও বলার অপেক্ষা রাখে না। দেশের জার্সিতে ফিরেই ১৩৫ রানের দুরন্ত সেঞ্চুরি ইনিংস খেলেছিলেন বিরাট(Virat Kohli)। একইসঙ্গে ৫৭ রানের ইনিংস খেলেছিলেন রোহিত শর্মা। আর সেই পারফরম্যান্সের পর থেকেই আগামী ওডিআই বিশ্বকাপে তাদের খেলানো নিয়ে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে। প্রাক্তন থেকে বিশেষজ্ঞরা তাদের খেলানোর দাবী নিয়ে সরব হয়ছেন। রাঁচিতে বিরাট ও রোহিতের খেলার ওপর বিশেষ নজর রাখতেই উপস্থিত ছিলেন খোদ প্রধান নির্বাচক অজিত আগরকরও। এবার রায়পুরে দেখা গেল নির্বাচকের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করছেন খোদ বিরাট কোহলি। না অজিত আগরকর নন। বরং নির্বাচক কমিটির অন্যতম সদস্য প্রজ্ঞান ওঝার সঙ্গেই জোর আলোচনা সারছেন বিরাট কোহলি। আর সেটা যে একেবারেই শুধু সৌজন্য সাক্ষাত আলোচনা নয়, তাও বেশ স্পষ্ট ছিল। প্রজ্ঞান ওঝার সঙ্গে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সিরিয়াস আলোচনাতেই দেখা গেল বিরাট কোহলিকে। তবে কী আগামী ওডিআই বিশ্বকাপ নিয়েই তাদের মধ্যে কথাবার্তা হচ্ছিল। সেই নিয়েই এখন গুঞ্জন জোরদার।
বৈভবের তৃতীয় টিটোয়েন্টি সেঞ্চুরি, ভারতীয় দলে সুযোগ পাবেন!

ভারতীয় ক্রিকেটের ওয়ান্ডার কিড বৈভব সূর্যবংশী(Vaibhav Suryavanshi)। একের পর এক রেকর্ড গড়েই চলেছেন তিনি। এবার সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে(Syed Mustaq Ali Trophy) কনিষ্ঠতম ক্রিকেটার হিসাবে সেঞ্চুরি করার রেকর্ড গড়়লেন তিনি। সেইসঙ্গেই ভারতীয় ক্রিকেটার হিসাবে টি টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি করার রেকর্ডটাও গড়ে ফেললেন এই কিশোর ক্রিকেটার। মুস্তাক আলিতে ৫৮ বলে সেঞ্চুরি করেছে বৈভব সূর্যবংশী(Vaibhav Suryavanshi)। আইপিএল(IPL) দিয়েই আত্মপ্রকাশ করেছিল বৈভব সূর্যবংশী(Vaibhav Suryavanshi)। সেখানেই প্রথম ঝোড়ো সেঞ্চুরি করে নজর কেড়েছিলেন তিনি। এরপর অনুর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপেও ছিলেন দুর্ধর্ষ ফর্মে। এরপরই সরাসরি সিনিয়র লেবেন ক্রিকেট সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে ফের সেঞ্চুরি ইনিংস। এরপর থেকেই ফের আলোচনায় চলে এসেছেন বৈভব সূর্যবংশী। অজিত আগরকরের নজর কী এই তরুণ তারকার ওপর পড়েছে। এই নিয়েই এখন চলছে জোর জল্পনা। ইতিমধ্যেই যে ভারতীয় সিনিয়র ক্রিকেটে সুযোগ পাওয়ার দাবীদার হয়ে উঠেছেন বৈভব তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যদিও মুস্তাক আলিতে বৈভবের সেঞ্চুরি খুব একটা তাঁর স্বভাবসিদ্ধ নয়। বরং সেঞ্চুরি করতে খানিকটা বেশি সময়ই নিয়েছেন বৈভব সূর্যবংশী। এবার বৈভব সূর্যবংশীকে ভারতীয় দলে নেওয়ার দাবীও তুলতে শুরু করেছেন অনেকে। শেষপর্যন্ত কী হয় সেটা তো সময়ই বলবে। সামনেই রয়েছে ২০২৬ সালের টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেখানে কী সুযোগ পাবেন এই কিশোর ক্রিকেটার। শোনাযাচ্ছে সেই সম্ভাবনা নেই। কারণ তিনি এখনও ১৬ বছর পূর্ণ করতে পারেননি। সেটা না হলে ভারতের সিনিয়র দলে খেলতে পারবেন না। কিন্তু বৈভব সূর্যবংশীর এমন পারফরম্যান্স যে ক্রমশই তাঁকে ভারতীয় দলের জোরালো দাবীদার করে তুলছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।