৮ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে চলেছে দেশের সর্বোচ্চ ফুটবল লিগ

শেষপর্যন্ত হচ্ছে না আইএসএল(ISL)। না ভারতীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ লিগ হবে, কিন্তু আইএসএল নাম বদলে যেতে চলেছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী দেশের সর্বোচ্চ লিগের নাম এই মরসুমে আর থাকবে না আইএসএল(ISL)। যদিও কোন নামে দেশের সর্বোচ্চ ফুটবল লিগ হবে তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে আগামী ৮ জানুয়ারি থেকেই যে মোহনবাগান(MBSG), ইস্টবেঙ্গল(Eastbengal) সহ দেশের বাকি ফ্র্যাঞ্চাইজি গুলো মাঠে নেমে পড়তে চলেছে। কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রকের হস্তক্ষেপেই শেষপর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ লিগ হওয়া নিয়ে আশার আলো দেখা গিয়েছিল। আগামী ৮ ডিসেম্বরই সবকিছু চূড়ান্তভাবে ঘোষণা করে দেবে ফেডারেশন। কিন্তু আইএসএলের(ISL) নাম কেন বদলে যাচ্ছে এই মরসুমে। অন্য নামেই বা কেন হবে দেশের সর্বোচ্চ ফুটবল লিগ। শোনাযাচ্ছে শেষপর্যন্ত নাকি এফএসডিএল থাকছে না এই মরসুমে। তাদের দেওয়া শর্ত নাকি এখনও পর্যন্ত ফেডারেশন(AIFF) মানেনি। আর সেই কারণেই এই মরসুমে সম্ভবত থাকছে না এফএসডিএল(FSDL)। তবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের হস্তক্ষেপে এই মরসুমে দেশের সর্বোচ্চ লিগ হচ্ছে। খুব সম্ভবত এবার হয়ত সেই লিগের সম্প্রচারও হতে পারে দূরদর্শনে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের হস্তক্ষেপে ফেডারেশনের খসরা নাকি ইতিমধ্যে তৈরিও হয়ে গিয়েছে। আগামী ৮ ডিসেম্বর তা কোর্টের সামনে রাখা হবে। শোনাযাচ্ছে সবকিছু ঠিকঠাক চললে আগামী ৮ জানুয়ারী থেকে শুরু হতে চলেছে দেশের সর্বোচ্চ ফুটবল লিগ। এখন শুধুই চূড়ান্ত ঘোষণার অপেক্ষায় রয়েছেন সকলে।
রাজভবন এখন থেকে লোকভবন, নাম বদলের ঘোষণা রাজ্যপালের

ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতার ছাপ মুছে ফেলার পথে বাংলার রাজ্যপাল(Govorner)। বদলে গেল রাজভবনের নাম। এখন থেকে রাজভবনের নতুন নাম হল লোকভবন(Lokbhavan)। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের(CV Anand Bose) আবেদনা সায় দিয়ে নাম বদলে অনুমোদন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের। ব্রিটিশদের দেওয়া নামই ছিল এই রাজভবন(Rajbhavan)। স্বাধীন ভারতে সেই ব্রিটিশদের ছোঁয়া মুছতেই এই পদক্ষেপ। এদিন থেকে সোশ্যাল মিডিয়াতেও রাজভবনের নাম লোকভবন করে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, বাংলার কলকাতা(Kolkata) ও দার্জিলিংয়ের রাজভবনের নাম ফলক বদলে ফেলা হয়েছে। বদলেছে লেটারহেডও। এক্স হ্যান্ডেলে এই সংক্রান্ত পোস্টের পরই কলকাতার রাস্তায় নেমে আমজনতার সঙ্গে কথা বলেন রাজ্যপাল বোস। চা খান মাটির ভাঁড়ে। মেতে ওঠেন খুদেদের সঙ্গে। HG unveils LOK BHAVAN in front of North Gate pic.twitter.com/V9Up9hNGd0 — Lok Bhavan, Kolkata, Social Media (@BengalGovernor) November 29, 2025 শনিবার কচিকাচাদের নিয়েই রাজভবনের নতুন নাম উন্মোচন করেন সিভি আনন্দ বোস(CV Anand Bose)। জানা গিয়েছে ব্রিটিশদের এই নাম বদলের জন্য নাকি আগেই তিনি আবেদন করেছিলেন। তাঁর মতে রাজভবন মানুষের। সেই কারণে এমন একটা নাম হোক যা মানুষের আরও অনেক কাছাকাছি থাকবে। সেই কথা মাথায় রেখেই বেছে নেওয়া হয়েছে লোকভবনের নাম। কলকাতার রাজভবনের পাশাপাশি বদলে গিয়েছে দার্জিলিংয়েরও রাজভবনের নাম। বদলে ফেলা হয়েছে লেটারহেডের নামও।
লোবেরার ডেপুটি আরেক স্প্যানিশ কোচ ডিওগ্রেসিয়া

মোহনবাগান সুপারজায়ান্টে(MBSG) সের্জিও লোবেরার সহকারী কোচ ডেভিড ডিওগ্রেসিয়া(David Deogracia)। শেষবার এই স্প্যানিশ কোচ রাশিয়ার এফসি ওরেনবার্গের(FC Orenburg) প্রধান কোচের দায়িত্বে ছিলেন। কিন্তু গুগল দেখাচ্ছে তাঁর কোচিংয়ে একটানা ১৪ ম্যাচে জয় না পাওয়ার পরই তাঁকে ছাটাই করেছিল এফসি ওরেনবার্গ। সেই কোচকেই এবার সহকারী হিসাবে সঙ্গে নিয়ে আসছেন মোহনবাগানের নতুন কোচ সের্জিও লোবেরা(Sergio Lobera)। ভারতীয় ফুটবলে লোবেরার সাফল্য আকাশছোঁয়া। কিন্তু তাঁর সহকারীর স্ট্যাট দেখে সবুজ-মেরুন সমর্থকদের চিন্তা বাড়তেই পারে। মোহনবাগানের(MBSG) দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই দলে বড়সড় রদবদলের পথে হাঁটতে চাইছেন লোবেরা। সেখানেই তাঁর প্রথম সিদ্ধান্ত এই স্প্যানিশ সহকারী কোচ। ডিওগ্রেসিয়ার(David Deogracia) স্পেনে বেশিরভাগই ইউথ দলের কোচ হিসাবে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। এই প্রথমবার তাঁর ভারতে আসা। অন্যদিকে মোহনবাগানের সহকারী কোচ বদলে গেলেও, গোলকিপার কোচ এবং ফিজিওকে অপরিবর্তিতই রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে ঘরের মাঠে প্রস্তুতি শুরু করে দিতে চলেছে মোহনবাগান সুপারজায়ান্ট। যদিও প্রথম কয়েকদিন মোহনবাগানের প্রস্তুতিতে দেখা যাবে না তাদের নতকুন কোচ সের্জিও লোবেরাকে(Segjio Lobera। কয়েকদিন পরই দলের সঙ্গে যোগ দেবেন তিনি। একইসঙ্গে দলের কয়েকটি জায়গায় নতুন ফুটবলারও চেয়েছেন মোহনবাগানের এই নতুন স্প্যানিশ বস। জানুয়ারী থেকে শুরু হতে চলেছে আইএসএল। তার আগে লোবেরার হাত ধরে মোহনবাগান ফের ছন্দে ফিরতে পারে কিনা সেটাই দেখার অপেক্ষায় সকলে।
রিচাকে সংবর্ধনা বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারি সহ বিজেপি নেতৃত্বের

বিশ্বকাপ(Womens World Cup) জিতে ফেরার পর থেকেই সংবর্ধনায় হাত ভরে চলেছে রিচা ঘোষের(Richa Ghosh)। হবে নাই বা কেন, প্রথম বাঙালি হিসাবে ক্রিকেট বিশ্বকাপ জিতেছেন উত্তরবঙ্গের রিচা। তাঁকেই এবার সংবর্ধিত করলেন বিজেপি বিধায়ক তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি(Suvendu Adhikari)। শনিবার রিচার বাড়িতে তাঁকে সংবর্ধনা দিলেন শুভেন্দু অধিকারি(Suvendu Adhikari)। তুলে দিলেন স্মারক সহ আরও বেশ কিছু নানান উপহারও। শুভেন্দুর সঙ্গেই সেখানে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ রাজু বিস্তা(Raju Bista), বিধায়ক শংকর ঘোষ(Shankar Ghosh) সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ঘরের মাঠেই প্রথম ওডিআই বিশ্বকাপ জিতেছে ভারত। হরমনপ্রীত, স্মৃতি মন্ধনা, রিচা ঘোষদের(Rich Ghosh) হাত ধরে নতুন এক ইতিহাস তৈরি করেছে ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল। সেই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথেই ভারতের অন্যতম প্রধান কাণ্ডারী ছিলেন রিচা ঘোষ(Richa Ghosh)। বিশেষ করে ফাইনালের মঞ্চে তাঁর বিধ্বংসী পারফরম্যান্স ভারতের রান ২৯২-এ পৌঁছতে সাহায্য করেছিল। একইসঙ্গে উইকেটের পিছনেও তিনি ভারতীয় দলের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। শহরে ফেরার পর থেকেই সংবর্ধনা পেয়ে চলেছেন রিচা ঘোষ। সিএবির তরফ থেকে তাঁকে তুলে দেওয়া হয়েছিল সোনার ব্যাট ও বল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন সোনার চেন। ফাইনালে তাঁর ৩৪ রান করার জন্য সিএবি দিয়েছিল ৩৪ লক্ষ টাকা। এবার সেই রিচাকেই সংবর্ধনা দেওয়া হল রাজ্য বিজেপির তরফ থেকে। শিলিগুড়িতে তাঁর বাড়িতে গিয়েই সেই সংবর্ধনা তুলে দিলেন খোদ শুভেন্দু অধিকারি(Suvendu Adhikari)।
স্পিনের মোকাবিলায় প্রাক্তনদের পরামর্শ চাইছেন কেএল রাহুল

ঘরের মাঠে সাত ম্যাচের মধ্যে পাঁচ টেস্টে হার ভারতের(India)। এরপর থেকেই ভারতীয় ব্যাটারদের নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে জোর সমালোচনা। বিশেষ করে ভারতীয় দলের তারকা ব্যাটারদের স্পিনারদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত ব্যর্থতা নিয়েই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন প্রাক্তন থেকে বিশেষজ্ঞরা। সেই পরিস্থিতিতেই এবার তারকা ক্রিকেটার কেএল রাহুলের(KL Rahul) মুখে তাদের স্পিনের সামনে ব্যর্থতা নিয়ে অকপট স্বীকারক্তি। শুধুমাত্র তাই নয় এবার প্রাক্তন তারকাদের থেকেও স্পিন খেলার ব্যপারে সাহায্য চাইছে ভারতীয় দলের তারকা ক্রিকেটার রাহুল(KL Rahul)। নিউ জিল্যান্ডের(New Zealand) বিরুদ্ধে স্পিন আক্রমণের সামনেই শেষ হয়ে গিয়েছিল ভারত। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধেও সেই একই ছবির পূণরাবৃত্তি। ইডেন গার্ডেন্সে তো স্পিন সহায়ক পিচে প্রোটিয়াদের স্পিনের সামনে মাথা নত করতে বাধ্য হয়েছিল টিম ইন্ডিয়া(Team India)। এবার সেই স্পিনের মোকাবিলা করতেই প্রাক্তনদের থেকে পরামর্শ নেওয়ার কথা কেএল রাহুলের(KL Rahul) মুখে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ওডিআই সিরিজের আগে কেএল রাহুলের(KL Rahul) স্পষ্ট বার্তা, “আমি এখনই হয়ত সম্পূর্ণ বিবরণ দিতে বলতে পারব না। তবে হ্যাঁ এটা ঠিক যে সাম্প্রতিক সিরিজ গুলোতে আমরা একেবারেই স্পিনারদের বিরুদ্ধে ভালো খেলতে পারিনি। হ্যাঁ আমি মেনে নিচ্ছি যে কেন সমস্যা হচ্ছে বা কোথায় সমস্যা হচ্ছে সেটা একেবারেই আমাদের ব্যাটারদের খুঁজে বের করাটা কাজ। আমরা গাভাসকর স্যারের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। আবারও এই স্পিনের বিরুদ্ধে খেলার ব্যপারে আমরা তাঁর সঙ্গে কথা বলতে পারি”। একসময় যে স্পিনারদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দলের ব্যাটাররা সবচেয়ে বেশি সাবলীল ছিলেন। এখন অন্যান্য দেশের স্পিনাররাই যেন ভারতীয় ব্যাটারদের কাছে বিভীষিকা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। দক্ষিণ আফ্রিকার স্পিনারদের সামনে কার্যত অসহায়ের মতো আত্মসমর্পণ করতে হয়েছিল ভারতীয় দলের ব্যাটারদের। সেই জায়গা থেকেই এবার ঘুরে দাঁড়াতে চাইছেন টিম ইন্ডিয়ার ব্যাটাররা। প্রাক্তনদের থেকে পরামর্শ নিয়ে স্পিনারদের বিরুদ্ধে নিজেদের দুর্বলতা কেএল রাহুলরা মেটাতে পারে কিনা সেটাই দেখার অপেক্ষায় সকলে
মুখ্যমন্ত্রীর মালদা সফরের আগে আরও অস্বস্তিতে তৃণমূল

সম্প্রতি তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) বারবার দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব মেটানোর নির্দেশ দিলেও, বাস্তবে ছবিটা অন্যরকম। তৃণমূলের চরম গোষ্ঠী কোন্দলের ছবি আবারও প্রকাশ্যে। তৃণমূল পরিচালিত পুরসভার কাউন্সিলর তথা আইএনটিটিইউসি(INTTUC)-র জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করলেন ওই পুরসভারই ভাইস চেয়ারম্যান। বোর্ড মিটিংয়ে, রেজুলেশন খাতা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি রাজ্যের বেশ কিছু পুরসভার পাশাপাশি ওল্ড মালদা পুরসভার চেয়ারম্যানকেও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশেই অপসারণ হয়েছে। নিজের ইস্তফা পত্র জমাও দিয়েছেন চেয়ারম্যান কার্তিক ঘোষ। এরপরই ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম একটি বোর্ড মিটিং ডাকেন। সেখানেই কার্তিক ঘোষের অনুগামী বলে পরিচিত পুরাতন মালদা পুরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তথা জেলা আইএনটিটিইউসি(INTTUC)-র সভাপতি বিশ্বজিৎ হালদারের বিরুদ্ধে রেজুলেশন খাতা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। মালদা থানায় অভিযোগও দায়ের করেন পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান। শাসক দলের এই গোষ্ঠী কোন্দলের ছবি সামনে আসতেই তা নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করেছে বিজেপিও। ভাইস চেয়ারম্যানের অভিযোগ, সম্প্রতি চেয়ারম্যান ইস্তফা দিয়েছে। তা অফিশিয়াল ভাবে জানানোর জন্য বৈঠক ডাকা হয়েছিল। আর সেখানেই এই কাউন্সিলর রেজুলেশন খাতা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। উচ্চ নেতৃত্বের নির্দেশেই তিনি মালদা থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন। যদিও, তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন ওই অভিযুক্ত কাউন্সিলর বিশ্বজিৎ হালদার। তাঁর দাবি, তিনি ২০১১ সালের আগে থেকে দল করছেন। কোথাও অন্যায় দেখলেই প্রতিবাদ করেন। পাশাপাশি ভাইস চেয়ারম্যানকে কটাক্ষ করতেও ছাড়েননি ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বিশ্বজিৎ হালদার। এই ঘটনা প্রসঙ্গে বিজেপি দক্ষিণ মালদা সাংগঠনিক জেলার সভাপতি অজয় গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেসের ক্ষেত্রে এটাই স্বাভাবিক। চেয়ারম্যান যখন অপসারণ হয়েছে। সেই পুরবোর্ডের কোনও গুরুত্বই নেই। সেখানে যা হবার তাই হচ্ছে। এই করতে করতে তৃণমূল দলটাই উঠে যাবে।” আগামী ৩রা ডিসেম্বর মালদা সফরে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগে দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের এই ছবি নিঃসন্দেহেই দুশ্চিন্তায় রাখবে তৃণমূলকে। কেননা বাংলায় বিধানসভা নির্বাচনের আর খুব বেশি বাকি নেই।